Advertise with Anonymous Ads
১)কোরআন, সহীহ্ হাদীসের বাহিরে যত দোয়া, দুরুদ, জিকির, কালেমা আছে সবই বিদাত।
২)টুপি ছাড়া নামাজ পড়লে সোয়াব কম হয়, পাগড়ি মাথায় দিয়ে নামাজ পড়লে বেশী সোয়াব/ নেক হয় এই ধারণা করে পাগরী বা টুপি পরা বিদাত।
৩)রোযার সময় নাওয়াতুআন আছুম্মাগাদাম পড়া।
৪)কদম বুসি করা।
৫)খতমে ইউনুস, তাহলীল, খতমে কালিমা, বানানো দরুদ পড়া।
৬)ওরস পালন করা।
৭) জাক-জোমক ভাবে খাৎনার অনুষ্ঠান করা।
৮)শুধু আল্লাহ বা ইল্লাল্লাহ যিকর: এটা খুবই গর্হিত ও আপত্তিজন কাজ।
৯) জামায়াতবদ্ধ দরূদ বা সুরেলা সালাত-সালাম: নবীর শানে সালাত ও সালামের এই নবপদ্ধতি নিঃসন্দেহে বিদআ’ত। রাসূলুল্লাহ সা. যেভাবে উম্মাতকে দরূদ শিখিয়েছেন সেভাবেই দরূদ পড়তে হবে।
১০)কোন বুযুর্গের মাযারে মৃত্যুবার্ষিকী বা ওরস পালন: ওরস পালন খুবই গর্হিত ও আপত্তিজনক কাজ, যদিও পীরপন্থীদের কাছে খুবই প্রিয়।
১১)কবর পাকাকরণ বা সজ্জিত করা ও উৎসবের আয়োজন।
১২)আযান ইকামতের মধ্যে বা অন্য যেকোনো সময় রাসুল সা. এর নাম শুনলে বৃদ্ধা আঙ্গুলে চুমু দিয়ে চোখে লাগানো।
১৩)ঈদের নামাযের পর নেকির আশায় মুআনাকা বা কোলাকুলি করা
১৪)ঈদের মাঠে সালাতের আগে বয়ানের নামে আরেকটি বাংলা খুতবা দেয়াও বিদআ’ত।
১৫) জানাযা ও দাফনের পর কবরের উপর চার কুল, সমবেত দু’আ, বা ব্যক্তিগত ইস্তেগফার বা দুআ ছাড়া সবই বিদআ’ত।
১৬) দাফনের পর কবরের কাছে আযান দেয়া। ১৭) কবরে ফুল দেয়া, বাতি জ্বালানো (এগুলো অনেক সময় শিরক এ পরিণত হতে পারে)
১৮)প্রথম মহররম রাত্রিতে নেকির আশায় অনুষ্ঠান করা।
১৯)রমাদান মাসে “বদর দিবস” পালন করা। ২০)ঈদের পরে “ঈদ পূণর্মিলনী” অনুষ্ঠান করা।