Advertise with Anonymous Ads
১) মৃতের বিছানা ও খাট ইত্যাদি ৭দিন পর্যন্ত একইভাবে রাখা ।
২)কবরের আযাব মাপের উদ্দেশ্যে কাবার বা কোন পীরের কবরের গিলাফের অংশ কিংবা তাবিজ লিখে দাফন করা ।
৩)কবরের উপরে একটি বা চার কোণে চারটি কাচা খেজুরের ডাল পোতা বা কোন গাছ লাগানো যে, এর প্রভাবে কবর আযাব হালকা হবে ।
৪)মৃত স্বামীর এবং মৃত স্ত্রীর মুখ না দেখা।
৫)স্ত্রী বা স্বামী কর্তৃক মৃত স্বামী বা স্ত্রীকে গোসল করানো নিষেধ করা ।
৬)মৃত ব্যক্তির রূহ চল্লিশদিন পর্যন্ত বাড়িতে আসে বিশ্বাস রাখা ।
৭) দশদিনে রুটি হালুয়া বাটা।
৮)জানাযা নিয়ে যাওয়ার সময় উচ্চৈস্বরে যিকর করা ।
৯)মৃতের সামনে চিৎকার করে কাঁদা।
১০) কুরবানীর সময় মুখে নিয়্যত উচ্চারণ করে পশু কুরবানী করা ।
১১)কুরবানীর পশুর সামনে কে কে কুরবানী করছে তাদের নামের তালিকা পাঠ করা এবং নাম কম পড়লে সেখানে রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নাম বসিয়ে দেয়া। ১২)কুরবানীর মাংস শুকিয়ে বা ফ্রিজে রেখে তা মহররম মাসে খাওয়া।
১৩)দু’আ করার সময় ১বার সুরা ফাতিহা, ৭বার ইসতিগফার, ৩বার সুরা ইখলাস ও ১১বার দুরুদ শরীফ পাঠ করে দু’আ শুরু করার নিয়ম করা ।
১৪)ওয়াজ আল আখিরা কালামিনা লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ বলে দু’আ শেষ করতে হবে বলে মনে করা।
১৫)দুআ শেষ করে দুই হাত দিয়ে মুখ মুছা জরুরী মনে করা।
১৬)বরকতের জন্য সীনা খতম পড়ানো।
১৭) বিপদ আপদ হতে রক্ষা পাওয়ার জন্য দুরূদে তাজ পড়া, দুরূদে তুনাজ্জিনাহ পড়া, খতমে জালালী পড়া, খতমে ইউনুস পড়া, খতমে তাহলিল পড়া।এগুলো সব মানুষের বানানো দুরূদ।
১৮)মৃত্যু পথযাত্রীর মৃত্যু তাড়াতাড়ি হওয়ার জন্য খতমে খাজেগান পড়া।
১৯)সওয়াবের উদ্দেশ্যে দলাইলুল খাইরাত পাঠ করা ।
২০)কুরআনে নিয়ম করে চুমু খাওয়া, বুকে ও কপালে স্পর্শ করা। কুরআন ছুয়ে শপথ করা ।