Advertise with Anonymous Ads
১)কবরে চুম্বন করা ।
২)কবরে রুমাল, কাপড় ইত্যাদি বরকত মনে করে নিক্ষেপ করা ।
৩) কবরের উপর শামিয়ানা টাঙ্গানো।
৪)কবরের গায়ে বরকত মনে করে হাত, পেট ও বুক লাগানাো।
৫) মৃত্যুর সাথে সাথে স্বামী-স্ত্রীর সম্পর্ক ছিন্ন হয়ে গেছে বলে ধারণা করা ।
৬) ত্রিশ পারা কুরআন (বা সূরা ইয়াসীন) পড়ে এর সওয়াবসমূহ মৃতের নামে বখশে দেয়া । যাকে কুরআনখানী বলে ।
৭)কুরআন পাঠকারীকে উত্তম খানা-পিনা ও টাকা-পয়সা দেয়া বা এ বিষয়ে অছিয়ত করে যাওয়া ।
৮)কাফিরুন, ইখলাছ, ফালাক ও নাস এই চারটি ‘কুল’ সূরার প্রতিটি ১ লক্ষ বার পড়ে মৃতের নামে বখশে দেয়া । যাকে ‘কুলখানী’ বলে ।
৯)আযান শুনে নেকী পাবে বা গোঁর আযাব কম হবে ভেবে মসজিদের পাশে কবর দেয়া । ১০)মৃত ব্যক্তির কবরের পাশে আলো জ্বেলে ও মাইক লাগিয়ে রাত্রি ব্যাপী উচ্চৈঃস্বরে কুরআন খতম করা।
১১) সালাত, কিরাআত ও অন্যান্য দৈহিক ইবাদত সমূহের নেকী মৃতদের জন্য হাদিয়া দেয়া । যাকে সওয়াব রেসানী’ বলা হয় । ১২)আমল সমূহের সওয়াব রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এর নামে (বা অন্যান্য নেককার মৃত ব্যক্তিদের নামে) বখশে দেয়া। যাকে ইসালে সওয়াব’ বলা হয় ।
১৩) নেককার লোকদের কবরে গিয়ে দু’আ করলে তা কবুল হয়, এই ধারণা করা ।
১৪) জানাযার সময় স্ত্রীর নিকট থেকে মোহরানা মাফ করিয়ে নেয়ার চেষ্টা করা।
১৫) ঐ সময় মৃতের কাযা সলাত সমূহের বা উমরী কাযার কাফফারা স্বরূপ টাকা আদায় করা।
১৬) দাফনের পরে কবরস্থানে গবাদি-পশু যবহ করে গরীবদের মধ্যে গোশতবিতরণ করা। ১৭)লাশ কবরে নিয়ে যাওয়ার সময় রাস্তায় নিয়ম করে তিনবার নামানো।
১৮) মৃতের শোকে কাপড় ছেড়া, গায়ে চড় মারা।
১৯)মৃতের বাড়িতে গেলে ফিরে এসে নিজের গোসল করতে হয় ।
২০)মৃতের বাড়িতে এক রাত্রি থাকলে তিন রাত্রি থাকতে হয়।