হিন্দু ধর্মেই চূরান্ত বা শেষ বা সত্য নবী মুহাম্মাদ (স) , ধর্মগ্রন্থ থেকে ভবিষ্যতবাণী ও ব্যাখ্যা এবং দলিল বা রেফারেন্স সহ বিস্তারিত

0

Advertise with Anonymous Ads

হিন্দু ধর্মেই চূরান্ত বা শেষ নবী মোহাম্মাদ (স:) ,ব্যাখ্যা এবং দলিল বা রেফারেন্স সহ বিস্তারিত

এটা শুধু আমি বলছিনা , এটা বলছে আপনার ধর্মগ্রন্হ আপনার গ্রন্হ পরে দেখুন ভবিষ্য পুরানা পর্ব-৩ , খন্ড-৩ , অধ্যায়-৩, শ্লক ৫-৮, ;ভবিষ্য পুরানা পর্ব-৩ , খন্ড-৩ , অধ্যায়-৩, শ্লক ১০-২৭ , নবীজী মহম্মদ (স:) সম্পর্কে বলছে । অথর্ব বেদ বুক নং ২০, হিম নং ১২৭, অনুচ্ছেদ ১-১৪ ; অথর্ব দেব বুক নং ২০, হিম নং ২১, অনুচ্ছেদ নং ৬-৭ ; ঋকবেদ বুক নং ১, হিম নং ৫৩, অনুচ্ছেদ ৯; নবী মহম্মদ (স:) সম্পর্কে বলছে তাকে বলা হয়েছে আহম্মদ , আহম্মদ মানে যে প্রশংসা করে প্রশংসা কারীকে বলা হয় আহম্মদ । আহম্মদ নামে তার উল্লেখ আছে । যদি পরেন সামবেদ উত্তরচিক মন্ত্র নং ১৫০০, সামবেদ ইন্দ্রা অধ্যায় ২ মন্ত্র নং ১৫২; যযুর বেদ অধ্যায় নং ৩১, অনুচ্ছেদ ১৮; ঋকবেদ অধ্যায় ৮, হিম নং ৬, মন্ত্র নং ১০ ; অথর্ববেদ অধ্যায় ৮ , হিম নং ৫, মন্ত্র নং ১৬; অথর্ব বেদ বুক নং ২০, হিম নং ১২৬, অনুচ্ছেদ ১৪; তাকে বলা হয়েছে আহম্মদ নরশংসা , নরশংসা মানে – নর মানে মানুষ আর শংসা মানে প্রশংসা , অর্থাৎ যে একজন প্রশংসাকারী , যদি এটা আরবি করেন হবে মহম্মদ । তার কথা নরশংসা নামে অনেক জাইগায় আছে ঋকবেদ বুক নং ১, হিম নং ১৩, মন্ত্র নং ৩; ঋকবেদ বুক নং ১, হিম নং ১৮ , মন্ত্র নং ৯; ঋকবেদ বুক নং ১, হিম নং ১০৬, মন্ত্র নং ৪; ঋকবেদ বুক নং ১, হিম নং ১৪২, মন্ত্র নং ৩; ঋকবেদ বুক নং ২ , হিম নং ৩, মন্ত্র নং ২; ঋকবেদ বুক নং ৫, হিম নং ৫, মন্ত্র নং ২; ঋকবেদ বুক নং ৭, হিম নং ২, মন্ত্র নং ২; যযুর বেদ অধ্যায় ২০, অনুচ্ছেদ ৩৭, ৫৭ ; যযুরবেদ ২১ , অনুচ্ছেদ ৩১, ৫৫; যযুরবেদ অধ্যায় ২৮ , অনুচ্ছেদ ২,১৯, ৪২ । শুধু হিন্দু ধর্ম গ্রন্হ থেকে এই ভাবে আনেক রেফারেন্স দিয়ে যেতে পারবো সর্বশেষ এবং চুরান্ত নবী মহম্মদ (স:) সম্পর্ক । তার কথা কলকী পুরানায় বলা হয়েছে কলকী অবতার হিসাবে , ভগবত পুরানার ১২ নং খন্ডের ২য় অধ্যায় এর ১৮-২০ অনুচ্ছেদ এ যে তার জন্ম হবে বিষ্ণু ইয়াস এর ঘরে অর্থাৎ সামবালা শহরের প্রধান , তার নাম হবে কলকী অর্থাৎ প্রভু নেমে আসবেন , আরো উল্লেখ আছে যে তার থাকবে ৮টি অসাধারণ গুন , তিনি একটি সাদা ঘোড়াই চরবেন , ডান হাতে থাকবে একটি তরবাড়ি এবং তিনি দুরবৃতদের ধ্বংস করবেন , এছাড়াও ভগবত পুরানার প্রথম খন্ডের তৃতীয় অধ্যায়ের ২৫ অনুচ্ছেদ এ আছে – কলি যুগে যখন রাজারা হবে ডাকাত এর মতো , রাজারাই হবে ডাকাত তখন বিষ্ণু ইয়াসের ঘরে কলকী জন্ম নিবে । আরো উল্লেক আছে কলকী পুরানার ২য় অধ্যায়ের ৪নং অনুচ্ছেদ এ তার বাবার নাম হবে বিষ্ণু ইয়াস , কলকী পুরানার ২ য় অধ্যায় ৫ অনুচ্ছেদ এ আছে ৪জন সহচার তাকে সাহায্য করবে , কলকী পুরানার ২য় অধ্যায় এর ৭ নং অনুচ্ছেদ এ আছে যুদ্ধ ক্ষেত্রে তাকে বিভিন্ন দেবদুত বা ফেরাসতা তাকে সাহায্য করবে , কলকী পুরানার ২য় অধ্যায়ের ১১ অনুচ্ছেদ এ আছে তার জন্ম হবে বিষ্ণু ইয়াস এর ঘরে মাতা সুমতির গর্ভে , ১৫ অনুচ্ছে এ আছে তিনি মাসের ১২ তারিখ এ জন্মাবেন ,। এক কথায় কলকী অবতার নিয়ে আরো অনেক কথা বলা যায় ।

এক কথায় বলা যায় তার বাবার নাম বিষ্ণু ইয়াস যার অর্থ সৃষ্টি কর্তার পুজারী , মহম্মদ (স:) এর বাবার নাম আব্দুল্লাহ যার অর্থ সৃষ্টিকর্তার / আল্লাহর পুজারী ।
তার মায়ের নাম হবে সুমতি যার অর্থ শান্তিপূর্ণ অচনচল, মহম্মদ (স:) এর মায়ের নাম আমিনা যার অর্থ শান্তিপূর্ণ অচনচল ।
তার জন্ম হবে সামবালা শহরের একটি এলাকায় , সামবালা মানে শান্তিপূর্ণ একটি জায়গা আর মক্কাকে বলা হয় দারুল আমান শান্তিতে পরিপূর্ণ একটি জায়গা ।বলা আছে যে তিনি জন্মাবে সামবালা শহরের প্রধান ব্যাক্তির ঘরে , আমরা জানি মহম্মদ (স:) জন্মে ছিলেন মক্কার প্রধান ব্যাক্তির ঘরে ।
তিনি জন্মাবেন মাসের দ্বাদশ দিনে আমার জানি মহম্মদ ( স:) জন্মে ছিলেন রবিউল আওআল এর ১২ তারিখ জন্মে ছিলেন ।
পুরানেই বলা হয়েছে তিনিই হবে অন্তিম রিষি , তিনি হবে সর্ব শেষ রিষি , মহম্মদ (স:) সম্পর্কে পবিত্র কোরানে সরু আহযাব এর ৪০ নং আয়াত এ বলাِ
মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী। মুহাম্মদ (সা:) নুবয়াতের শেষ শীলমহর ।

পুরানে আরো বলা আছে তিনি আসমানী কিতাব পাবেন , সেটা পাবেন গুহার ভিতরে তারপর দক্ষিনে গিয়ে ফিরে আসবেন , আমরা জানি মহম্মদ (স:) প্রথম ওহি পেয়েছিলিন জাবলে নুরে বসে আন্দরে হীরা আলোর পাহারে তিনি দক্ষিনে মদিনায় গিয়ে আবার ফিরে আসেন ।
বালা আছে যে আর ৮ টি অসাধান গুন থাকবে এই গুন গুলোর নাম হলো – জ্ঞান ,আত্মসংজম,জ্ঞন বিতরন, ভ্রান্ত বংশ, সাহস,শক্তি , পর উপকার ও মহানুভবতা , আমরা জানি এই ৮ টা গুন মহম্মদ ( স:) এর ছিলেন ।
আরো আছে যে তিনি পুরো মানব জাতি কে পথ দেখাবান

কলকী পুরানার সুরা সাবার ২৮ নং আয়াত এ উল্লেখ আছে যে তিনি সমগ্র মানবজাতির জন্য সুসংবাদ দাতা ।
আরো বলা আছে যে তার থাকবে একটি সাদা ঘোরা , আমরা জানি নবীজি মহম্মদ (স:) বুরাকে চরে ছিলেন অর্থাৎ সাদা ঘোড়াই চড়ে ছিলেন । আরো বলা আছে তার ডান হাতে থাকবে একটি তরবাড়ি , আমরা জানি নবীজী মহম্মদ (স:) যুদ্ধে অংশ নিয়েছিলেন তার সব গুলোই ছিল আত্মরক্ষার জন্য আত তিনি ডান হারে তরবারি ধরতেন।
বলা আছে ৪জন সহচার তাকে সাহায্য করবেন এখানে বলা হচ্ছে খলিফা রাসেদিনের কথা হজরত আবুবাক্কার, হজরত ওমর, হজরত ওসমান , হজরত আলি ।
বলা আছে তাকে দেবদুত সাহায্য করবে আমরা জানি কোরান থেকে সুরা আল ইমরানের ১২৩-১২৫ নং আয়াত এ আছে নবীজী মহম্মদ কে সাহায্য করে ছিলেন ফেরেশতা বদরের যুদ্ধে ।
এছাড়াও সুরা আল আনফানের ৮ ও ৯নং আয়াত এ আছে ।
এই সব ভবিষৎ বানী নির্দেশ করে সর্বশেষ নবী ও রাসুল মহম্মদ (স:) । যদি আপনি সত্যি আপনার ধর্মগ্রন্হকে বিশ্বাস করেন তাহলে বিশ্বাস করতে সর্বশেষ এবং চূরান্ত নবী মহম্মদ (স:)  ।



Advertise with Anonymous Ads

Post a Comment

0Comments
Post a Comment (0)

Blog Archive

Search This Blog

LATEST IN TECH

Technology/feat-big

Facebook SDK

  • https://connect.facebook.net/en_US/sdk.js#xfbml=1&version=v9.0

Text

About Me

My Photo
RIR DEVELOPER COMPANY
View my complete profile

Main Tags

Followers

Categories

Categories

Subscribe Us

Pages